আলু পরোটা রেসিপি বাংলা- Alu Porota Recipe

বাঙালি মানেই তেলে ভাজা খেতে ভালোবাসে। বাঙালির একটি জনপ্রিয় খাবার হলো আলু পরোটা রেসিপি ( Alu porota recipe ) তাও আবার বাংলা-য়। এই পরোটা, আলুর মিশ্রণ দিয়ে তৈরি হয়। আপনারা যারা আলু খান না তারা আলুর পরিবর্তে গাজরের পরোটা খেতে পারেন। এটি একটি সস্তা ও সহজ খাবার যা সাধারণ জলখাবার হিসেবে পরিবেশন করা যায়। আলুর পরোটা খাওয়ার নানা উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে।

রোজ রোজ একই খাবার খেতে খেতে আমরা বিরক্তি হয়ে যাই। আর ছুটির দিন আসলেই আমাদের সুন্দর সুন্দর খাবার খেতে ইচ্ছে করে। যদি মায়ের হাতের মুখরোচক নিরামিষ আলু পরোটা রেসিপি হয় তাহলে দিনটা পুরো জমে যায়।

অনেকেই আলুর পরোটা রেসিপি কষ্ট করে বানাতে হয় বলে তৈরি করতে চায়না। কিন্তু আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব খুব সহজে খুব তাড়াতাড়ি কিভাবে আপনারা বাড়িতেই আলু পরোটা রেসিপি বানাতে পারবেন। চলুন তাহলে কিভাবে আলু পরোটা বানাবেন দেখে নিন:

Table of Contents

বাড়িতে তৈরি আলু পরোটার গুরুত্ব

আলু পরোটা যেমন বাড়িতে তৈরি করা যায় তেমনি বাজারেও কিনতে পাওয়া যায়। আলু পরোটায় (aloo porotha) প্রধান উপাদান থাকে আলু ও আটা বা ময়দা এবং অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে তেল। তেল আমাদের শরীরের জন্য দরকারি হলো বেশি তেল আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। আবার আলো পরোটায় ব্যবহার করা তেল যদি স্বাস্থ্যসম্মত না হয় অর্থাৎ পাম তেল বা এই জাতীয় কোন তেল হয় তা শরীরের জন্য আরো বেশি ক্ষতিকারক। আবার অনেক দোকানদার চপ ভাজার পুরনো তেল দিয়ে পরোটা ভেজে থাকে সেটা আরো বেশি আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। তাই আলু পরোটা যদি খেতে চান তাহলে অবশ্যই বাড়িতে ভালো তেল দিয়ে তৈরি করে খাওয়া উচিত।

আলু পরোটা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা:

আলু পরোটা সাধারণত মুখরোচক খাওয়ার। আলু পরোটা তৈরি করা হয় মূলত ভুট্টার আটা কিংবা গমের আটা কিংবা ময়দা দিয়ে। তাই সহজপাচ্য হয়। আবার তেল দিয়ে তৈরি করা হয় বলে আমাদের শরীরের জন্য খুব ভালো না হলেও মাঝে মাঝে টিফিনে খাওয়া যেতেই পারে।

আলু পরোটা খাওয়ার উপকারিতা:

আলু পরোটার কিছু উপকারিতা আলোচনা করা হলো-

১. ওজন কমানো:

আপনি যদি নিজেকে সুন্দর এবং স্লিম ফিগারে দেখতে চান তাহলে বছরে ঘুরতে গেলে একদিন দুদিন আলু পরোটা খেলে আপনার শরীরে কোন প্রভাব পড়বে না কিন্তু নিত্যদিন আলু পরেটা খেলে অনেক সময় আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে।

২. স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য সম্মত:

আলুতে থাকা ভিটামিন বি স্নায়ুতন্ত্রের ও মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা ঠিক রাখে। সুতরাং আলু যেমন আমাদের শরীরে শক্তি জোগায় তেমন ভাবে স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য বজায়ও রাখে।

৩. হাড়ের ক্ষয় রোধ করে:

একটা বয়সের পর বেশিরভাগ মানুষেরই হাড়ের ক্ষয় দেখা যায়। আলুতে থাকা ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আমাদের দেহের হাড়ের ক্ষয় নিরাময় করে। তাই হাড়ের ক্ষয় রোধের প্রতিরোধে আলু পরোটা মাঝে মাঝে খাওয়া যেতে পারে। ডায়াবেটিস রোগী ছাড়া আলু পরোটা প্রায় প্রতিটি মানুষের জন্যই ভালো ফলদায়ক।

৪. লিভার সতেজ রাখে:

আলুতে থাকা খনিজ পদার্থ লিভারকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে। যাদের শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পরিমাণ কম তারা মাঝে মাঝে আলু পরোটা খেতেই পারেন।

৫. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়:

আলু পরোটায় ময়দার পরিবর্তে যদি আটা ব্যবহার করেন তাহলে সেই আলু পরোটা থেকে আপনি বেশি উপকার পাবেন। কারণ ময়দার তুলনায় গমের আটায় অনেক বেশি ফাইবার থাকে। আর আমরা জানি ফাইবার আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। এমনকি ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তাই আটার তৈরি আলু পরোটা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

আলুর পরোটা রেসিপি
আলুর পরোটা রেসিপি

আলু পরোটার অপকারিতা:

আলু পরোটার কিছু অপকারিতা আলোচনা করা হলো-

১.ডায়াবেটিস রোগ:

অনেকের মনে হতে পারে ডায়াবেটিস রোগীরা আলু পরোটা খেতে পারবেন কিনা? আলুতে প্রায় ৮০শতাংশের কাছাকাছি কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা থাকে। আর এই শর্করা আমাদের রক্তে গিয়ে গ্লুকোজ-এ পরিণত হয়। তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা আলু পরোটার সঙ্গে বেশি ভাব না জমালেই ভালো হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আলুতে থাকা শর্করা হানিকারক।

২.এলার্জির সমস্যা:

আলু খেলে সাধারণত এলার্জি দেখা যায় না কিন্তু কোন কোন ব্যক্তির আলু খেলে এলার্জি হয়। তাদের আলুর তৈরি পরোটা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। তারা আলুর তৈরি পরোটার বদলে গাজরের তৈরি পরোটা বা এমন কোন সবজির তৈরি পরোটা খেতে পারেন যেটা খেলে তাদের অ্যালার্জি হয় না।

৩.গর্ভবতী মায়ের জন্য ক্ষতিকর:

গর্ভবতী মহিলাদের জন্য কাঁচা আলু ক্ষতিকর তবে ভাজা আলু খাওয়া যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাওয়া গর্ভবতী মায়েদের জন্য ভালো নয়। তাই আলুর তৈরি পরোটা ভালো তেলে বাড়িতে তৈরি করে অল্প পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে।

৪.গ্যাস এসিডের সমস্যা:

যাদের গ্যাস এসিডের সমস্যা আছে তারা আলুর পরোটা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ ময়দা কিংবা আটা খেলে অনেক সময় অনেকের গ্যাস এসিডের সমস্যা হয়। গ্যাস এসিডের সমস্যা প্রায় প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যেই এখন লক্ষ্য করা যায়। আলু পরোটা অনেক সময় গ্যাস অ্যাসিড তৈরি করতে পারে। তাই যাদের আলুর পরোটা খেলে গ্যাস এসিড হয় তারা আলুর পরোটা সাবধানে খাবেন। কারণ অতিরক্ত আলু পরটা খেলে গ্যাস এসিডের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।

আলু পরোটাতে থাকা পুষ্টিগুণ:

১.পুষ্টি উপাদান:  

আলু পরোটায় ব্যবহৃত গম কিংবা ভুট্টার আটা আমাদের দেহে ফাইবার সরবরাহ করে। যা হজমের জন্য উপকারী এবং আপনাকে স্বাস্থ্যসম্মত করে তোলে। আলু পরোটা ঘি কিংবা তেল দিয়ে তৈরি করা হয় আর ঘি বা তেলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। যে ফ্যাট আমাদের শরীরে অনেক বেশি ক্যালরি তৈরি করে। আর শরীরের বেশি ক্যালরি যদি খরচ না হয় তাহলে তা আমাদের শরীরে জমে আবার ফ্যাট তৈরি হয়ে যায়। তাই পরিমিত পরিমাণে আলু পরোটা খাওয়া উচিত।

২.সুস্বাস্থ্য গঠন :

প্রতিটি ব্যক্তির জন্য প্রতিটি খাদ্য স্বাস্থ্যকর বলে বিবেচিত বা উপযুক্ত নয়। প্রতিটি খাবার নিজের শরীর বুঝেই খাওয়া উচিত। আপনি যদি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় স্বাস্থ্যসম্মত কিংবা বিধি নিষেধ মেনে অন্যান্য খাবার খান তাহলে সপ্তাহে একদিন কিংবা মাসে তিন চার দিন আলু পরেটা খেলে আপনার শরীরে কোন খারাপ প্রভাব নাও পড়তে পারে।

৩.ক্যালরির ঘনত্ব :

ময়দা কিংবা তেলযুক্ত খাবারের উপাদানের কারণে পরোটা গুলিতে ক্যালরির মাত্রা অনেক বেশি থাকে । আপনি যদি একজন স্বাস্থ্য সচেতন এবং নিজেকে সুস্থ সুন্দর রাখতে চান তাহলে চর্বিযুক্ত খাওয়ার এবং বেশি ক্যালরিযুক্ত খাওয়ার না খাওয়াই ভালো।

৪.সুষম খাদ্য :

সুষম খাদ্যের অংশ হিসেবে মাঝে মাঝে পরাঠা খাওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন ধরনের খাবার যেমন ফল, শাকসবজি, চর্বিহীন প্রোটিন এবং গোটা শস্য থাকে প্রভৃতি পরোটা সঙ্গে খেতে পারেন যা আপনার পরোটার স্বাদকেও বৃদ্ধি করবে। তাই আপনার খাদ্যের সামগ্রিক পুষ্টির গুণমান বিবেচনা করা অপরিহার্য।

৫.পরোটা তৈরীর সঠিক পদ্ধতি :

পরোটা সঠিকভাবে তৈরি করতে হয় কারণ খাবার আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। পরোটা বেশি ভাজলে বা অতিরিক্ত পরিমাণে ঘি বা তেল ব্যবহার করলে পরোটায় ক্যালরি ও চর্বির পরিমাণ বেড়ে যায়। আর আমরা সকলেই জানি অতিরিক্ত ক্যালোরি ও চর্বি আমাদের শরীরের জন্য ভালো নয়।

Alu porota recipe
Alu porota recipe

আলু পরোটা রেসিপি তৈরির জন্য উপকরণ:

  • ৪ টা আলু সেদ্ধ
  • ৩ ময়দা কাপ/ময়দা
  • স্বাদমতো নুন
  • স্বাদমতো চিনি
  • ১/২ চামচ জিরা গুঁড়ো
  • ১/২ চামচ ধনে গুঁড়ো
  • ১ চামচ চাট মসলা গুঁড়ো
  • ১/২ চামচ লঙ্কাগুঁড়ো
  • ১/২ চামচ শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো
  • ১চামচ কাঁচা লঙ্কা কুচি
  • পরিমাণ মতো ধনেপাতা কুচি
  • ১ চামচ সরিষার তেল
  • পরিমান মত সাদা তেল
  • ১/২ চামচ গরম মসলা
  • ১ টা পেঁয়াজ কুচি
  • কস্তুরী মেথি
  • ১ চামচ ঘি
  • জল

আপনারা যদি গাজরের পরোটা খেতে চান এই সবগুলো উপাদানের সাথে শুধু গাজর যোগ করে দেবেন।

আরও জানুন:

দারুন সুস্বাদু পালং শাকের রেসিপি। ডিম পালং কষা

নিরামিষ দই পটল রেসিপি- আমার ঠাকুমার হাতের প্রিয় রান্না

আলু পরোটা রান্নার প্রণালী:

প্রথম ধাপ:

  • প্রথমে ৪ টা আলু জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
  • কাটার দিয়ে আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিন।
  • ছোট ছোট করে কেটে নিন। তাহলে আলুগুলো তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হয়ে যাবে।
  • ধুয়ে রাখা আলু গুলোকে কুকারে অল্প পরিমাণ জল দিয়ে কিছু সময়ের জন্য সেদ্ধ করে নিন।

দ্বিতীয় ধাপ:

  • সেদ্ধ করে রাখা আলু একটা পাত্রে নিন।
  • ধনেপাতা, পেঁয়াজ এবং কাঁচালঙ্কা যতটা সম্ভব সরু সরু করে কাটবেন। না হলে পরোটা বেলার সময়ে পুর বেরিয়ে আসবে।
  • আলুর মধ্যে স্বাদমতো নুন, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, লঙ্কাগুঁড়ো, কাঁচা লঙ্কা কুচি, পেঁয়াজ কুচি, ধনেপাতা কুচি, গরম মসলা,কস্তুরী মেথি,চাট মসলা দিয়ে হাতের সাহায্যে ভালো করে মাখিয়ে নিন।
  • আপনি চাইলে আরো কিছু সবজি যোগ করতে পারেন যেমন গাজর, ক্যাপসিকাম, বাঁধাকপি ইত্যাদি।

তৃতীয় ধাপ:

  • একটি পাত্রে তিন কাপ ময়দা কিংবা আটা নিন।
  • ময়দার মধ্যে পরিমাণ মতো নুন, চিনি সাদা তেল দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিন।
  • ময়দার মিশ্রণের মধ্যে অল্প পরিমাণ জল দিয়ে দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিন।
  • ময়দার মাঝারি সাইজের লেচি কেটে নিন।
  • ময়দার লেচি ভেতরে আলুর মিশ্রণ টা দিয়ে ভালো করে গোল করে নিন।
  • বেলন চাকির সাহায্যে ময়দার লেচি গুলো গোল গোল আকৃতি করে বেলে নিন। এইভাবে সবগুলো পরেটা বেলে নিন।
  • পরোটা বেলার সময়ে সমান ভাবে চাপ দেবেন, যাতে ভিতরের পুর ভাল করে ছড়িয়ে যায়।

চতুর্থ ধাপ:

  • শুকনো তাবাতে গুলো উল্টে পাল্টে হালকা ভেজে নিন।
  • সবগুলো পরোটা এভাবে ভাজা হয়ে গেলে, তারপরে একে একে সাদা তেল দিয়ে কিংবা সরিষার তেল দিয়ে কিংবা ঘি দিয়ে একটা একটা করে তা ভালো করে ভেজে নিন।

পঞ্চম ধাপ:

  • পরোটা গুলো ভাজা হয়ে গেলে গরম গরম একটি পাত্রে পরিবেশন করুন।
  • এই পদ্ধতিতে করলে,আপনার হাতের আলুর পরোটা রেসিপি খেয়ে সবাই আপনার সুনাম করবেই।

আলু পরোটা কখন খাবেন?

বর্তমানে আমাদের প্রতিটি বাড়িতেই গ্যাস এসিডের সমস্যায় ভোগেন অনেক মানুষ। কিন্তু তাই বলে কি আলু পরোটা খেতে পারবে না? অবশ্যই খেতে পারবেন। কখন খাবেন জেনে নিন

  • আলু পরোটা বেশি তেল যুক্ত খাওয়ার হওয়ার জন্য এই খাবার একদম সকালে কিংবা রাতে ঘুমোনোর আগে না খাওয়াই ভালো।
  • সকালের টিফিনে অর্থাৎ ভাত খাওয়ার আগে এবং সন্ধ্যের টিফিনে ভাত কিংবা রুটি খাওয়ার আগেই এই মুখরোচক আলু পরোটা নির্দ্বিধায় খেতে পারেন।
  • কেউ কেউ আবার সন্ধ্যের টিফিনে আলু পরেটা না খেয়ে একেবারেই সন্ধ্যের পরের রাতের খাওয়া হিসেবে আলু পরোটা খেয়ে থাকেন। যাদের গ্যাস এসিড কম হয় তারা রাতের ডিনারে আলু পরোটা খেতেই পারেন।

কোন কোন ব্যক্তি আলু পরোটা খেতে পারবেন?

  • যেসব ব্যক্তির আলুতে অ্যালার্জি নেই তারা খেতে পারবেন।
  • শরীরের পটাশিয়ামের কম থাকলে সেই সব ব্যক্তি আলু খেতে পারবেন।
  • শরীরে ইনসুলিন এর মাত্রা কম থাকলে নির্দ্বিধায় আপনি আলু পরোটা খেতে পারেন।
  • আপনার যদি গ্যাস এসিডের সমস্যা না থাকে আপনি যেকোনো সময় আলু পরোটা খেতে পারেন।

কোন কোন ব্যক্তি আলু পরোটা খেতে পারবেন না?

  • ডায়াবেটিস রোগীর পক্ষে আলু পরোটা খাওয়াটা বিপদজনক হতে পারে, তবে নিয়ম মেনে খেলে আলু পরোটা খেতে পারবেন।
  • যে সকল ব্যক্তি ওজন হ্রাস করতে চান সেই সকল ব্যক্তির আলু পরোটা না খাওয়াই ভালো।

আরো জানুন: খিচুড়ি রান্নার রেসিপি

দারুন সুস্বাদু পালং শাকের রেসিপি। ডিম পালং কষা

Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলো মানতে sangbad10 কাউকে বাধ্য বা অনুরোধ করে না। নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন। ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আলু পরোটা কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?

আলু পরোটা নিয়ম করে খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হবে না এবং আলুর পরোটা রান্না করা খুব কঠিন নয়। যদি আমাদের এই রেসিপিটা অনুসরণ করেন তাহলে অতি সহজেই আলু পরোটা রান্না করতে পারবেন।

শেয়ার করুন:
Titli Ray

আমি Titli Ray,,আমি ২০১৭ সাল থেকে লেখালেখির সঙ্গে এবং ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে জড়িত ও ভিডিও তৈরি করি। আমি আপনাদেরকে আমার অভিজ্ঞতা ও তথ্য শেয়ার করব। ধন্যবাদ।

1 thought on “আলু পরোটা রেসিপি বাংলা- Alu Porota Recipe”

Leave a comment