14 ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে। আজকে জেনে নেওয়া যাক ভ্যালেন্টাইন ডে এর ইতিহাস সঙ্গে আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো ভ্যালেন্টাইন ডে এর ইতিহাস ইসলাম ধর্মে কেমন। 7 ই ফেব্রুয়ারি থেকে 14 ই ফেব্রুয়ারি চলে ভালোবাসার সপ্তাহ। এরমধ্যে ১৪ ই ফেব্রুয়ারি দিনটি সবথেকে বেশি স্পেশাল। তাই আমরা বলি Valentine day special, আবার 2024 সালে এই দিনটিতে বাঙালিদের সরস্বতী পূজাও পড়েছে। ইদানিংকালে বাঙালির সরস্বতী পুজোর দিন হয়ে উঠেছে বাঙালির valentines day.এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে 14 ই ফেব্রুয়ারি কি আছে ? যার জন্য এই দিনটিকে ভ্যালেন্টাইন ডে হিসেবে পালন করা হয়।
ভ্যালেন্টাইন ডে এর ইতিহাস
সামনেই ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে। আর এই ভ্যালেন্টাইন ডে এর ইতিহাস কার না জানতে ইচ্ছে করে?ভ্যালেন্টাইন ডে এর ইতিহাস নিয়ে দুটি আলাদা ধরনের তথ্য পাওয়া যায়-
1. ভ্যালেন্টাইন ডে এর প্রথম ইতিহাস
ভ্যালেন্টাইন ডে এর প্রথম ইতিহাস অনুযায়ী প্রাচীন রোমান সাম্রাজ্যের রোমে (valentine) নামে একজন পুরোহিত যাজক ও চিকিৎসক থাকতেন। তার প্রধান কাজ ছিল ধর্ম প্রচার করা কিন্তু এই সময় ২৬৯ খ্রিস্টাব্দে রোমের সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াস একটি আইন চালু করেন। এই আইনে বলা হয় কোন অবিবাহিত সেনা বিবাহ করতে পারবে না কারণ তিনি মনে করতেন সেনা বিবাহ করলে তার কর্মদক্ষতা কমে যায়।
valentine উপলব্ধি করেন এই আইনটি ছিল অন্যায় ও অবৈধ। তাই এর বিরুদ্ধে গিয়ে তিনি সেনাবাহিনীর সেনাদের গোপনে বিবাহ দেন।সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াস এই খবর জানতে পারেন এবং ক্ষুব্ধ হয় ও ভ্যালেন্টাইনকে গ্রেফতার করেন এবং কারারুদ্ধ করেন এবং দ্রুত ভ্যালেন্টাইন-কে ২৬৯ খ্রিস্টাব্দে মতান্তরে ২৭০ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
প্রেম ও ভালোবাসার জন্য নিজের জীবনের আত্মত্যাগের কথা কেউ ভোলেনি। আর ভবিষ্যতে যাতে না ভুলে যায় তার জন্য মানুষ এই দিনটিকে ভ্যালেন্টাইন ডে নামে ভালবাসার দিবস হিসাবে পালন করে থাকে।এটি ছিল ভ্যালেন্টাইন ডে এর প্রথম ইতিহাস
2. ভ্যালেন্টাইন ডে এর দ্বিতীয় ইতিহাস
ভ্যালেন্টাইন ডে এর দ্বিতীয় ইতিহাস অনুযায়ী চিকিৎসক ও পুরোহিত ভ্যালেন্টাইনকে ধর্ম প্রচারের দায়ে গ্রেপ্তার করা হয় ও কারারুদ্ধ করা হয়। কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় valentine তার চিকিৎসার দ্বারা একজন কারারক্ষীর অন্ধ মেয়ের চোখ ভালো করে দেয়। এই খবর সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে ভ্যালেন্টাইনের গুনো গান সকলে গাইতে থাকে।
ওই পরিবারের সকল সদস্য ও অনেকে valentine এর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে খ্রিস্ট ধর্ম গ্রহণ করে। যা সম্রাটের পছন্দ হয়নি।ইতিমধ্যে ভ্যালেন্টাইনের সঙ্গে ওই মহিলার এক প্রেম বা ভালবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়। সম্রাট নির্দেশ দেন ভ্যালেন্টাইনকে গ্রেফতার করার এবং ভ্যালেন্টাইনকে ২৬৯ খ্রিস্টাব্দে মতান্তরে ২৭০ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
মৃত্যুর আগে ভ্যালেনটাইন একটি চিঠি তার প্রেমিকার উদ্দেশ্যে লিখে যায়। তাতে লেখা ছিল “লাভ ফ্রম ইওর ভ্যালেন্টাইন”। এর পর পোপ গ্যালাসিয়াস প্রথম এই দিনটিকে valentine day হিসেবে ঘোষণা করেন এটি ছিল ভ্যালেন্টাইন ডে এর দ্বিতীয় ইতিহাস।
3. ভ্যালেন্টাইন ডে এর তৃতীয় ইতিহাস
ভ্যালেন্টাইন ডে এর তৃতীয় ইতিহাস অনুযায়ী অনেকে মনে করেন রোমান দেব-দেবীর রানী ছিলেন জুনো। এই রানী জুনোকে নারী ও প্রেমের দেবী বলে লোকে মনে করতেন। কারো কারো মতে তাই ১৪ই ফেব্রুয়ারি রানী জুনোর সম্মানার্থে ভালোবাসার দিবস হওয়ার কারণ ছিল এটি।
4. ভ্যালেন্টাইন ডে এর চতুর্থ ইতিহাস
Valentine day এর চতুর্থ ইতিহাস অনুসারে প্রাচীন রোমে একটি বিশেষ প্রথা প্রচলন ছিল। এই প্রথা অনুসারে গ্রামের নারী ও পুরুষেরা প্রত্যেক বছর ১৪ই ফেব্রুয়ারির দিনে আগামী এক বছরের জন্য তার সঙ্গীকে বেছে নিতে পারত। এই প্রথায় 14 ফেব্রুয়ারি নারীরা তাদের নাম একটি চিরকুটে লিখে একটি বাক্সে রাখতো এবং ওই গ্রামের পুরুষেরা সেই চিরকুট তুলে তার সঙ্গী নির্বাচন করত।
পরবর্তী এক বছর তারা তার সেই সঙ্গীর সঙ্গে থাকতো এবং প্রত্যেক বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি এমন করেই নতুন নতুন সঙ্গী নির্বাচন করতে পারত। মজার ব্যাপার হলো এই প্রথা সমূলে উৎপাটন করা অসম্ভব ভেবে কয়েকজন খ্রিস্টান ধর্মের গুরু এই প্রথাকে খ্রিস্টান ধর্মের সঙ্গে যুক্ত করেন এবং বলেন valentine এর নামে এই প্রথা পালন করা হবে কারণ valentine খ্রিস্টান ধর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
ভ্যালেন্টাইন ডে বিখ্যাত হওয়ার ইতিহাস
ইউরোপের ফ্রান্স ও ইংল্যান্ডে মধ্যযুগে ফেব্রুয়ারি পাখির প্রজনন কারণ কাল হিসেবে মনে করা হতো। এই সময় বিখ্যাত ইংরেজ লেখক জেওফ্রে সসার তার “The Parliament Of Fowls” কবিতায় পাখিকে প্রেমিক-প্রেমিকা হিসেবে কল্পনা করেছেন।
সসার তার কবিতায় বলেছেন- “For this was on St. valentine’s day, when every fowl cometh there to choose his mate.” -এরপর থেকেই এই কবিতার মাধ্যমে ভ্যালেন্টাইন ডের মধ্যে ভালোবাসার বিষয়টি প্রবেশ করে এবং পরবর্তীকালে ধীরে ধীরে তা অনেক ব্যাপকতা লাভ করে। আরো পরে ভ্যালেন্টাইন এর মৃত্য স্থানে একটি গির্জা তৈরি করা হয় ও খ্রিস্টান পোপ গ্লাসিয়াস ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে “সেন্ট ভ্যালেন্টাইন ডে” হিসাবে ঘোষণা করেন।
ভ্যালেন্টাইন ডে এর ইতিহাস ইসলাম
ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করা কতটা বৈধ সেটা নিয়ে আলোচনা করছি। ইসলামীয় রীতি ও সংস্কৃতি অনুসারে ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন সংস্কৃতি বা ধর্মকে অনুসরণ করা বা পালন করা নিষিদ্ধ। valentine day যেহেতু খ্রিস্টান ধর্মের সঙ্গে জড়িত তাই এটিকে অনেকেই নিষিদ্ধ বলে মনে করেন।
কিন্তু বর্তমানে এই ভ্যালেন্টাইন ডে এর সংস্কৃতি বিভিন্ন ধর্ম দেশকে অতিক্রম করে সারা বিশ্বে ছাপিয়ে গেছে। তাই ইসলাম ধর্মের মানুষের মধ্যে বিশেষ করে তরুণ তরুণীর মধ্যে এই ভ্যালেন্টাইন ডে পালন করার প্রবণতা দেখা যায়।
বর্তমানে ভ্যালেন্টাইন ডে এর পালনের প্রবণতা
বর্তমানে বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নারী পুরুষের ভ্যালেন্টাইন ডে এর পালন করার প্রবণতা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। এই বিশেষ দিনটিতে নারী পুরুষেরা তার ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে বিশেষ মুহূর্ত কাটায়।এছাড়া কলেজ ইউনিভার্সিটি পার্ক ইত্যাদি জায়গায় এদের ভিড় লক্ষ্য করা যায় ১৪ ফেব্রুয়ারির দিনটিতে এবং প্রিয় মানুষটির সঙ্গে উপহার গোলাপ ইত্যাদি বিনিময় করে।
ভ্যালেন্টাইন ডে ও সরস্বতী পুজা
এই বছর ২০২৪ সালে ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে এর দিনই পড়েছে সরস্বতী পুজো, অন্যান্য বছরগুলিতে দুই এক দিন আগে পিছু হয় কিন্তু এই বছর একই দিনে পড়েছে দুইটি অনুষ্ঠান- একটি ভ্যালেন্টাইন ডে ও অপরটি সরস্বতী পূজা।
সরস্বতী পূজা বাঙ্গালীদের কাছে ভ্যালেন্টাইন ডের মতনই উৎসব হিসাবে তরুণ তরুণীরা সেজে ওঠে। আর এই বছর তার রঙ ও রূপ হয়তো আরো বেশি ধারণ করবে। একদিকে সরস্বতী পুজা উপলক্ষে নতুন নতুন পোশাক পড়ে ছেলেমেয়েরা সরস্বতী পূজা পালন করবে অন্যদিকে valentines day উপলক্ষে প্রেমিক-প্রেমিকাদের সঙ্গে দেখাও করবে।
ভ্যালেন্টাইন ডে এর ভয়াবহতা
ভ্যালেন্টাইন ডে ভালবাসার দিবস হিসাবে পালন করা হলেও বর্তমানে আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই দিনটিতে বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে এই দিনটিতে নারী নির্যাতন এর ঘটনাও বৃদ্ধি পায়। এছাড়া এই দিনটিতে অনেক উশৃংখল নারী পুরুষ এমন ভাবে এই দিনটি উদযাপিত করে যা ভদ্র সমাজে মেনে নেওয়া কঠিন।
সমাজের নিয়ম কানুনকে বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা না করে যেখানে সেখানে তারা মিলিত হয় ও অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হয়। বর্তমান সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে যোগাযোগ ব্যবস্থা রক্ষা করা অনেক বেশি সহজ এবং তারই অপপ্রয়োগ করে অসাধু নারী পুরুষেরা। এই দিনটিকে নানান ভাবে ব্যবহার করে যা ভদ্র সমাজে মেনে নেয়া যায় না। তাই ভ্যালেন্টাইন ডে এর ব্যাপকতা যেরকম বাড়ছে, বাড়ছে তার ভয়াবহতা।
ভ্যালেন্টাইন ডে কেমন হওয়া উচিত
ভালোবাসা ছাড়া পৃথিবী চলতে পারে না। ভালোবাসা ছাড়া সৃষ্টি নষ্ট হয়ে যাবে কিন্তু তাই এই ভালোবাসা দিবসকে সকলকেই স্বাগত জানানো উচিত এমনভাবে যাতে মানুষের মধ্যে ভালোবাসা নিয়ে কোন খারাপ কিছু ধারণা তৈরি হয় না হয়। এটাও খেয়াল রাখা উচিত- এই দিনটিতে কেউ যাতে ভালোবাসার অবমাননা না করে।
ভালোবাসা শুধু নারী পুরুষের ভালবাসা নয় বা প্রেমিক প্রেমিকার ভালবাসা নয়, ভালোবাসা ঈশ্বরের প্রতি, সন্তানের প্রতি, পিতা-মাতার প্রতি, বন্ধুর প্রতি, ভাইয়ের প্রতি, বোনের প্রতি এবং মনুষ্যত্বের প্রতি বা পুরো মানব সমাজের প্রতি হতে পারে। ভালোবাসা নিয়ে চলছে পৃথিবীটা।
মানুষের মধ্যে যদি ভালোবাসা সম্প্রীতি না থাকে তাহলে পৃথিবীও একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই এই দিনটির অপব্যবহার না করে শুভ ব্যবহার করা উচিত। তাই সকলকে জানাই শুভ ভ্যালেন্টাইন ডে।
ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহ বা ভ্যালেন্টাইন উইক
প্রতিবছর ৭ ই ফেব্রুয়ারি থেকে ১৪ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহ বা ভ্যালেন্টাইন উইক পালন করা হয়। ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের এই সাত দিন আলাদা আলাদা ভাবে গুরুত্ব দিয়ে পালন করা হয়। এই সাত দিনের বিষয় নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
৭ ই ফেব্রুয়ারি রোজ ডে
প্রতিবছর ৭ই ফেব্রুয়ারি রোজ ডে হিসাবে পালন করা হয়। এই দিন প্রিয় মানুষকে গোলাপ উপহার দেওয়া হয়। ভালোবাসার মানুষেরাতো এই দিন গোলাপ কেনার জন্য লাইন দিয়ে থাকেন, টাকার দিকে লক্ষ্য করেনা। যতো টাকাই দাম হোক তারা গোলাপ কিনে প্রিয় মানুষকে উপহার দেয়।
আবার বর্তমানে ডিজিটাল যুগে সোশ্যাল মিডিয়া হয়ে উঠেছে শুভেচ্ছা আদান-প্রদানের অন্যতম মাধ্যম। তাই ডিজিটাল মিডিয়া অর্থাৎ whatsapp facebook instagram প্রভৃতির মাধ্যমে ৭ই ফেব্রুয়ারি রোজ ডে এর শুভেচ্ছা ও পাঠানো হয়।
৮ ই ফেব্রুয়ারি প্রপোজ ডে
এখনো পর্যন্ত যারা নিজেদের ভালবাসার কথা জানিয়ে উঠতে পারেনি তার প্রিয় মানুষটিকে, ৮ই ফেব্রুয়ারি প্রপোজ ডে তে তারা তাদের প্রিয় মানুষকে। তারা তাদের ভালোবাসার কথাটি প্রকাশ করতে পারে এই দিনটিতে।
৯ ই ফেব্রুয়ারি চকলেট ডে
ভালোবাসার মানুষকে তার মনের কথা বলার পর অর্থাৎ প্রপোজ করার পর তার প্রিয় মানুষটিকে ৯ ফেব্রুয়ারি দিনটিতে চকলেট দিতে পারে কারণ এই ৯ ই ফেব্রুয়ারি চকলেট ডে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি টেডি ডে
১০ই ফেব্রুয়ারি টেডি ডে তাই এই দিনটিতে আপনার ভালোবাসার মানুষকে একটি টেডি উপহার দিলে সে খুব খুশি হবে এবং ভালোবাসা আরো বৃদ্ধি পাবে।
আরও পড়ুন
সরস্বতী পূজার শুভেচ্ছা ২০২৪: জানলে অবাক হবেন সরস্বতী কেন বিদ্যার দেবী হয়ে উঠলো?
জানলে অবাক হবেন ২৬ শে জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস কেন পালিত হয়
আজও ২০২৪ সালে কি নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু বেঁচে আছেন? জেনে নিন
১১ ই ফেব্রুয়ারি প্রমিস ডে
১১ই ফেব্রুয়ারি প্রমিস ডে হিসেবে পরিচিত। এই দিনটি ভালোবাসার মানুষেরা একে অপরের প্রতি প্রমিস করে যে ভবিষ্যতে সুখে দুঃখে বিপদের দিনে পরস্পরের পাশে থাকবে এবং সারা জীবন এই ভাবে ভালোবেসে যাবে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি হাগ ডে
একে অপরকে আলিঙ্গন করে বা হাগ করে ১২ ফেব্রুয়ারি হাগ ডে উদযাপিত করা যায় এর মাধ্যমে একে অপরের সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় ও গাঢ় হয়।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি কিস ডে
চুম্বন বা কিস ইউরোপীয় দেশ গুলিতে পরস্পরের ভালোবাসা প্রকাশের স্বাভাবিক ও প্রচলিত সামাজিক উপায় হলেও আমাদের দেশে নয়। যদিও ভালোবাসার মানুষকে ১৩ ফেব্রুয়ারির কিস ডে তে চুম্বন দেওয়া যেতে পারে তবে তাতে যাতে কোন যৌনতা বা অসামাজিকতা কিছু না থাকে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে
আর ১৪ ই ফেব্রুয়ারি হল ও সেই কাঙ্ক্ষিত দিন যা আমাদের কাছে ভ্যালেন্টাইন ডে নামে পরিচিত। উপরের ছয় দিন পালন করার পর সপ্তাহের শেষ সব থেকে বেশি উদযাপিত দিন valentine day পালন করা হয়।
ভ্যালেন্টাইন ডে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো আপনাদের ভালো লাগলে মতামত জানাতে পারেন বল।
এই বছর ২০২৪ সালে কি সরস্বতী পুজা ও ভ্যালেন্টাইন ডে একই দিনে পড়েছে?
সরস্বতী পুজা ও ভ্যালেন্টাইন ডে ২০২৪ সালে ১৪ ই ফেব্রুয়ারি পড়েছে।